সম্প্রতি সময় থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, অনলাইন ও বিভিন্ন পত্রিকায়”চকরিয়ার লক্ষ্যারচরে সওজের জমি থেকে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ” শিরোনামে প্রচারিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যা বাস্তবতা বিবর্জিত ও হয়রাণীমূলক।
মুলতঃ একটি কিছু কুচক্রী মহল সড়ক বিভাগকে ভূল তথ্য দিয়ে এবং সওজের কর্মকর্তা- কর্মচারীদের ভূল বুঝিয়ে আমার ক্রয়কৃত জমিতে অভিযান পরিচালনা করানো হয়েছে। এমনকি আমার অগোচরে নির্মাণাধীন সীমানা দেওয়ালের টিন ও কিছু নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে যান। অথচঃ জমিটি ক্রয় সূত্রে প্রকৃত মালিক আমি।আমার পূর্ববর্তী মালিক সফি উল্লাহ চৌধুরীর নামীয় মূল বিএস খতিয়ান নং ৫৭৭ ও সৃজিত বিএস খতিয়ান ৪৩৭০/১৬৯৯। বিগত ২৯/০৩/২২ তারিখে রেজিঃ দলিল নং ২২৪০ মূলে জমাভাগ ৫.৮৪১(ix-x)২১/২২ ডিসিআর ৪৩৯৭৪/১৯(২৮/০৪/২২)তারিখের আদেশ মোতাবেক বিএস ৪৪৯৯ নং খতিয়ান দিদারুল ইসলাম নামে সৃজিত হয়। যাহার তফশীলমঃ লক্ষ্যারচর মৌজার বিএস ৫৭৭ নং খতিয়ানে তুলনামূলক সৃজিত বিএস ১৬৯৯ ও ৪৩৭০ নং খতিয়ানে তুলনামূলক সৃজিত বিএস ৪৪৯৯ নং খতিয়ানের ২৩৫৬ নং দাগের আন্দর ০.১৯ একর নাল জমি। যার চৌহর্দ্দী- উত্তরে রফিকুল উলুম মাদ্রাসা, দক্ষিণে চলাচলের রাস্তা ও গ্যাস পাম্প,পূর্বে ভিন্ন দাগের জমি,পশ্চিমে আরকান মহা সড়ক। প্রচারিত উক্ত মিথ্যা সংবাদে সওজ কর্তৃপক্ষ সহ সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। একই সাথে জাতির বিবেক প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুদেরকেও যাছাই বাছাই করে বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রচার করার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারীঃ
দিদারুল ইসলাম এমরান
মাইজঘোনা, সাহারবিল, চকরিয়া, কক্সবাজার।