সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও অনলাইনে শাহওমারাবাদে সরকারি খাস জমি দখল শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। সংবাদের সাথে বাস্তবতার কোন মিলনাই। এলাকার একটি সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যু চক্র আমার কাছ থেকে অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে পেরে আমার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা প্রপাগন্ডা ছড়াচ্ছে, যা বাস্তবতার সাথে বিন্দুমাত্র মিলনাই। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে; চকরিয়া উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী শাহওমারাবাদ মিশ্রি ধানের ব্রীজ সংলগ্ন কাকারা মৌজা বিএস খতিয়ান 1475, দাগ নং 1652, 1653 এর 11 শতক জমি আমি বৈধ খতিয়ানের মালিক থেকে যাছাই বাছাই করে সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের মাধ্যমে ক্রয় (রেজিস্ট্রি) করেছি এবং উপরোক্ত খতিয়ান আমার নামে সৃজন করেছি। জমি ক্রয়ের পর থেকে আমার ভোগ দখলেও রয়েছে। সম্প্রতি উক্ত জমি সংস্কার করতে মাটি ফেলে ও টিনের ঘেরাবেড়া দিলে সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজচক্র আমার কাছে চাঁদা দাবী করে। দাবীকৃত চাঁদা না দেওয়ায় উপজেলা প্রশাসন ও সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য প্রদান করে। মাননীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মহোদয় এবং কাকারা ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানীত চেয়ারম্যান সরেজমিনে আমার জমিতে গিয়ে তদন্ত করেন। তদন্তকালে এক ইঞ্চি জমিও সরকারি খাস জমি পায়নি। এমনকি পূর্বেই জমির কাগজপত্র পর্যালোচনা ও যাছাই করে আমার নামে বিএস খতিয়ান সৃজিত করে দিয়েছেন। এরপরও আমি সকলের নিকট প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করছি আমার ক্রয়কৃত ও ভোগ দখলীয় জমি এক ইঞ্চি জমিও খাস হয়ে থাকলে মুহুর্তের মধ্যেই দখল ছেড়ে দিতে বাধ্য থাকবো এবং যেকোন শাস্তি মাথা পেতে নেব। পরিশেষে আমি প্রকাশিত উক্ত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসন, সাংবাদিক বন্ধু ও এলাকাবাসীসহ সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী:
জিয়াউল হোসেন
পিতাঃ মৃত আবদুল হাকিম,
শাকের মোঃচর, ১নং ওয়ার্ড, কাকারা ইউনিয়ন, চকরিয়া, কক্সবাজার।